ঘা খেয়ে উজ্জীবিত বিএনপি

0

 

বিশেষ প্রতিনিধি ॥ আধ মরাদের ঘা দিয়ে বাঁচানোর কথা কবিতায় আছে। কবিতা আর বাস্তবতা সবসময় মেলে না। কিন্তু ঘা খাওয়া বা আঘাত পাওয়া বিএনপির ক্ষেত্রে মিলেছে।
সরকারি দল এমনকী সরকারের বিভিন্ন বাহিনীর অত্যাচার-নিপীড়নে জর্জরিত বিএনপি-বিরোধীদল। এ অত্যাচার এখন বিএনপির জন্যে সাপে বর হয়েছে। নিপীড়ন সইতে সইতে এখন দেয়ালে পিঠ ঠেকেছে। এখন আর সরার জায়গা না থাকায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া এ দলটি। ঘা খেয়ে এখন উজ্জীবিত গণমানুষের সাথে সম্পৃক্ত এ দলটি। দেশের বিভিন্ন স্থানের সভা- সমাবেশ তারই প্রমাণ দেয়। বিএনপির কোনো সভা-সমাবেশের কথা শুনলে সেখানে মানুষের ঢল নামে।
সম্প্রতি যশোরের মুনশি মেহেরুল্লাহ ময়দানে এক জনসভা করে বিএনপি। সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অবিভক্ত ঢাকার সাবেক মেয়র মীর্জা আব্বাস। পুলিশ এ জনসভার অনুমতি দেয়নি। কিন্তু তাই বলে থেমে থাকেনি তা। জনপ্রিয় বিএনপি নেতা মরহুম তরিকুল ইসলামের যোগ্য উত্তরসুরি বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিতের আয়োজনে সে জনসভা জনসমুদ্রে রূপ নেয়। প্রায় বিনা প্রচারে সেখানে জড়ো হন অগণিত মানুষ। বলতে গেলে বিনা মাইকে প্রশাসনের বাধা মাড়িয়ে তার শান্তিপূর্ণ সমাপ্তি হয়।
শুধু এরকম একটি নয়, দেশের আনাচে- কানাচে এখন মানুষ বিএনপির সভা-সমাবেশের যোগ দিতে ব্যাকুল।
গেল ৩০ মে যশোরসহ সারাদেশে বিএনপি দলটির প্রতিষ্ঠাতা বহদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী পালন করে। নানা স্থানে নিরীহ এ দিবসটি পালনে বাধা দেওয়া হয়। ব্যতিক্রম নয় যশোরও। সে বাধা উপেক্ষা করে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে শহীদ জিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা জানান। যশোরে ধাওয়া করে দোয়া মাহফিলের অনুষ্ঠান বন্ধের চেষ্টা করে পুলিশ। মাইকের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু সফল হতে পানেনি তারা। কারণ মানুষের মনের ভেতর যে দলের অবস্থান তার কর্মসূচি ফু দিলেই উবে যায় না।
যশোর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যড. সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু দৈনিক লোকসমাজকে বলেন, রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদতবার্ষির্কীর অনুষ্ঠান প-ে পুলিশের চেষ্টা সফল হয়নি। সুন্দর ও শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের নানা স্থানে ছাত্রলীগ-যুবলীগ বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনের কর্মসূচিতে হামলা করে। পুলিশের পাশাপাশি তারা বিএনপির কর্মসূচি দমনে অংশ নেয়। আর তাতে উজ্জীবিত হয় বিএনপি।
২/ক
ঘা খেয়ে উজ্জীবিত বিএনপি
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ আধ মরাদের ঘা দিয়ে বাঁচানোর কথা কবিতায় আছে। কবিতা আর বাস্তবতা সবসময় মেলে না। কিন্তু ঘা খাওয়া বা আঘাত পাওয়া বিএনপির ক্ষেত্রে মিলেছে।
সরকারি দল এমনকী সরকারের বিভিন্ন বাহিনীর অত্যাচার-নিপীড়নে জর্জরিত বিএনপি-বিরোধীদল। এ অত্যাচার এখন বিএনপির জন্যে সাপে বর হয়েছে। নিপীড়ন সইতে সইতে এখন দেয়ালে পিঠ ঠেকেছে। এখন আর সরার জায়গা না থাকায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া এ দলটি। ঘা খেয়ে এখন উজ্জীবিত গণমানুষের সাথে সম্পৃক্ত এ দলটি। দেশের বিভিন্ন স্থানের সভা- সমাবেশ তারই প্রমাণ দেয়। বিএনপির কোনো সভা-সমাবেশের কথা শুনলে সেখানে মানুষের ঢল নামে।
সম্প্রতি যশোরের মুনশি মেহেরুল্লাহ ময়দানে এক জনসভা করে বিএনপি। সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অবিভক্ত ঢাকার সাবেক মেয়র মীর্জা আব্বাস। পুলিশ এ জনসভার অনুমতি দেয়নি। কিন্তু তাই বলে থেমে থাকেনি তা। জনপ্রিয় বিএনপি নেতা মরহুম তরিকুল ইসলামের যোগ্য উত্তরসুরি বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিতের আয়োজনে সে জনসভা জনসমুদ্রে রূপ নেয়। প্রায় বিনা প্রচারে সেখানে জড়ো হন অগণিত মানুষ। বলতে গেলে বিনা মাইকে প্রশাসনের বাধা মাড়িয়ে তার শান্তিপূর্ণ সমাপ্তি হয়।
শুধু এরকম একটি নয়, দেশের আনাচে- কানাচে এখন মানুষ বিএনপির সভা-সমাবেশের যোগ দিতে ব্যাকুল।
গেল ৩০ মে যশোরসহ সারাদেশে বিএনপি দলটির প্রতিষ্ঠাতা বহদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী পালন করে। নানা স্থানে নিরীহ এ দিবসটি পালনে বাধা দেওয়া হয়। ব্যতিক্রম নয় যশোরও। সে বাধা উপেক্ষা করে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে শহীদ জিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা জানান। যশোরে ধাওয়া করে দোয়া মাহফিলের অনুষ্ঠান বন্ধের চেষ্টা করে পুলিশ। মাইকের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু সফল হতে পানেনি তারা। কারণ মানুষের মনের ভেতর যে দলের অবস্থান তার কর্মসূচি ফু দিলেই উবে যায় না।
যশোর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যড. সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু দৈনিক লোকসমাজকে বলেন, রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদতবার্ষির্কীর অনুষ্ঠান প-ে পুলিশের চেষ্টা সফল হয়নি। সুন্দর ও শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের নানা স্থানে ছাত্রলীগ-যুবলীগ বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনের কর্মসূচিতে হামলা করে। পুলিশের পাশাপাশি তারা বিএনপির কর্মসূচি দমনে অংশ নেয়। আর তাতে উজ্জীবিত হয় বিএনপি।