আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় বললেন টনি ক্রুস

0

লোকসমাজ ডেস্ক॥ ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের ‘রাউন্ড অব সিক্সটিন’ থেকে বাদ পড়ে হতাশা প্রকাশ করেছিলেন টনি ক্রুস। এবার ভক্ত-সমর্থকদের হতবাক করে বুটজোড়া তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নিলেন জার্মান মিডফিল্ডার। ক্রুস নিজেই আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসরের বিষয়টি জানান।
জার্মানির মাঝমাঠের ভরসা ক্রুস বরাবরই স্পষ্ট বক্তা। কিছুদিন আগে জানিয়েছিলেন ৩০-এর পর বেশিদিন খেলতে আগ্রহী নন। ম্যাচ হারার পরই জার্মান সংবাদমাধ্যম বিল্ড দাবি করেছিল জাতীয় দলে আর দেখা যাবে না ৩১ বছর বয়সী ক্রুসকে। বাস্তবে হলোও তাই।
এক বিবৃতিতে রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ক্রুস বলেন, ‘এটা আমার জন্য খুব সম্মানের যে, লম্বা সময় এই জার্সি (জার্মানি) গায়ে খেলেছি আমি। সবসময়ই গর্ব ও আবেগের সঙ্গে খেলেছি। আমি আমার অনুরাগীদের ধন্যবাদ জানাতে চাই, যারা আমাকে শুরু থেকে এখন পর্যন্ত অনুপ্রেরণা ও সমর্থন দিয়ে এসেছেন।
একই সঙ্গে সমালোচকদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, যাদের আলোচনায় আমি উদ্যমী হতে পেরেছি।’
সদ্য সাবেক হওয়া জার্মান কোচ জোয়াকিম লো’র প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন টনি ক্রুস। একই সঙ্গে নতুন কোচ হ্যান্সি ফ্লিককে জানিয়েছেন শুভ কামনা। তিনি বলেন, ‘আমি আন্তরিকতার সঙ্গে জোয়াকিম লো’র প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে চাই। তিনি আমাকে জার্মানির হয়ে বিশ^কাপ জিতিয়েছেন। আমার উপর বিশ^াস রেখেছেন। আমরা এক সঙ্গে দীর্ঘ সফলতার গল্প রচনা করেছি। হ্যান্সি ফ্লিকের জন্য রইলো অনেক শুভ কামনা।’
ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ দিয়েই জার্মানির ডাগআউট সামলানোর দায়িত্ব ছাড়েন জোয়াকিম লো। তার জায়গায় স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন বায়ার্ন মিউনিখের সাবেক কোচ হ্যান্সি ফ্লিক।
আর মাত্র ১৬ মাস পর মাঠে গড়াবে কাতার বিশ^কাপ। নিজের ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ এবং পরিবারকে সময় দিতেই অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ক্রুস। তিনি বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই আমি নিজের কাছে পরিষ্কার ছিলাম যে, ২০২২ বিশ্বকাপে খেলতে পারব না। মূল কারণ হচ্ছে আমি আগামী কয়েক বছর রিয়াল মাদ্রিদে নিজের লক্ষ্যের ব্যাপারে মনোযোগী হতে চাই। জাতীয় দলের হয়ে ১১ বছর খেলার পর আমি এখন জাতীয় দলকে বিদায় বলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আর একজন স্বামী ও বাবা হিসেবে, সেদিকেও সময় দিতে চাই।’
দেশের বয়সভিত্তিক ফুটবলে খেলার পর ২০১০ জাতীয় দলে অভিষেক হয় ক্রুসের। ক্রমেই হয়ে ওঠেন দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়্ড়া। ২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপে দেশকে শিরোপা এনে দেওয়ায় তার দারুণ ভূমিকা ছিল। জার্মানি জাতীয় দলের হয়ে মোট ১০৬ ম্যাচ খেলেছেন তিনি; ১৭ গোল করার পাশাপাশি করিয়েছেন ১৯টি।
লোকসমাজ ডেস্ক॥ ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের ‘রাউন্ড অব সিক্সটিন’ থেকে বাদ পড়ে হতাশা প্রকাশ করেছিলেন টনি ক্রুস। এবার ভক্ত-সমর্থকদের হতবাক করে বুটজোড়া তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নিলেন জার্মান মিডফিল্ডার। ক্রুস নিজেই আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসরের বিষয়টি জানান।
জার্মানির মাঝমাঠের ভরসা ক্রুস বরাবরই স্পষ্ট বক্তা। কিছুদিন আগে জানিয়েছিলেন ৩০-এর পর বেশিদিন খেলতে আগ্রহী নন। ম্যাচ হারার পরই জার্মান সংবাদমাধ্যম বিল্ড দাবি করেছিল জাতীয় দলে আর দেখা যাবে না ৩১ বছর বয়সী ক্রুসকে। বাস্তবে হলোও তাই।
এক বিবৃতিতে রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ক্রুস বলেন, ‘এটা আমার জন্য খুব সম্মানের যে, লম্বা সময় এই জার্সি (জার্মানি) গায়ে খেলেছি আমি। সবসময়ই গর্ব ও আবেগের সঙ্গে খেলেছি। আমি আমার অনুরাগীদের ধন্যবাদ জানাতে চাই, যারা আমাকে শুরু থেকে এখন পর্যন্ত অনুপ্রেরণা ও সমর্থন দিয়ে এসেছেন।
একই সঙ্গে সমালোচকদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, যাদের আলোচনায় আমি উদ্যমী হতে পেরেছি।’
সদ্য সাবেক হওয়া জার্মান কোচ জোয়াকিম লো’র প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন টনি ক্রুস। একই সঙ্গে নতুন কোচ হ্যান্সি ফ্লিককে জানিয়েছেন শুভ কামনা। তিনি বলেন, ‘আমি আন্তরিকতার সঙ্গে জোয়াকিম লো’র প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে চাই। তিনি আমাকে জার্মানির হয়ে বিশ^কাপ জিতিয়েছেন। আমার উপর বিশ^াস রেখেছেন। আমরা এক সঙ্গে দীর্ঘ সফলতার গল্প রচনা করেছি। হ্যান্সি ফ্লিকের জন্য রইলো অনেক শুভ কামনা।’
ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ দিয়েই জার্মানির ডাগআউট সামলানোর দায়িত্ব ছাড়েন জোয়াকিম লো। তার জায়গায় স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন বায়ার্ন মিউনিখের সাবেক কোচ হ্যান্সি ফ্লিক।
আর মাত্র ১৬ মাস পর মাঠে গড়াবে কাতার বিশ^কাপ। নিজের ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ এবং পরিবারকে সময় দিতেই অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ক্রুস। তিনি বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই আমি নিজের কাছে পরিষ্কার ছিলাম যে, ২০২২ বিশ্বকাপে খেলতে পারব না। মূল কারণ হচ্ছে আমি আগামী কয়েক বছর রিয়াল মাদ্রিদে নিজের লক্ষ্যের ব্যাপারে মনোযোগী হতে চাই। জাতীয় দলের হয়ে ১১ বছর খেলার পর আমি এখন জাতীয় দলকে বিদায় বলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আর একজন স্বামী ও বাবা হিসেবে, সেদিকেও সময় দিতে চাই।’
দেশের বয়সভিত্তিক ফুটবলে খেলার পর ২০১০ জাতীয় দলে অভিষেক হয় ক্রুসের। ক্রমেই হয়ে ওঠেন দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়্ড়া। ২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপে দেশকে শিরোপা এনে দেওয়ায় তার দারুণ ভূমিকা ছিল। জার্মানি জাতীয় দলের হয়ে মোট ১০৬ ম্যাচ খেলেছেন তিনি; ১৭ গোল করার পাশাপাশি করিয়েছেন ১৯টি।