হতাশ হবেন না কুম্ভ, দূরের যাত্রা পরিহার করুন বৃশ্চিক

0

যাদের জন্মতারিখ জানা আছে, শুধু তারাই রাশিফল জানতে পারবে এবং যাদের জন্মতারিখ জানা নেই, তাদের রাশি ও ফল কিছুই বলা সম্ভব নয়। তাদের জন্য অন্য পদ্ধতি, বিশেষ করে হোরারি/কৃষ্ণমূর্তি পদ্ধতি ভাগ্যফল বলা যায়। এখানে ইংরেজি তারিখ অনুসারে (পাশ্চাত্যমতে) রাশিফল লেখা হলো।
মেষ : (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল) ভৃগুগ্রহের জন্মলগ্নে অবস্থানের ফলে জাতকের নানা কারণে অস্থিরতা বাড়বে। মূলত ব্যবসা ক্ষেত্রে হিসাবে গরমিল পরিলক্ষিত হবে।
বৃষ : (২১ এপ্রিল-২০ মে) শনির দৃষ্টি জাতকের রাশিতে, তাই কামদেব আপনাকে বিব্রত করবে। অর্থের প্রলোভনে সচেতনতার সঙ্গে সুরুকের সহায়তা নিতে পারেন।
মিথুন : (২১ মে-২০ জুন) জাতক পুরুষ-নারী নির্বিশেষে সংসারের মানসিক চাপে জর্জরিত হবেন। কাছের কোনো বন্ধুর সাথে নির্জনতায় কালাতিবাহিতের প্রয়োজন।
কর্কট : (২১ জুন-২০ জুলাই) জাতক কর্মক্ষেত্রে বন্ধুবান্ধবের প্ররোচনায় ভুল ব্যবসায়ে অর্থলগ্নি করে মানসিক চাপে ভুগবেন। অতএব সুচিন্তিত রূপে সিদ্ধান্ত নিন।
সিংহ : (২১ জুলাই-২০ আগস্ট) মঙ্গলের প্রভাবে জাতক নর-নারী নির্বিশেষে এ-সপ্তাহটা ভালোই কাটবে। পুরনো কোনো ঋণের অর্থ ফেরৎ পেতে পাবেন। দূরের যাত্রা শুভ।
কন্যা : (২১ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর) জাতক নর-নারী নির্বিশেষে ভুল বোঝার ফলে আপনার ভালো কাজটাও সমালোচিত হতে পারে। অযথা বদনামের ভাগী হতে পারেন।
তুলা : (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর) জাতকের ফটকা ব্যবসায়ে সফলতা আসতে পারে। স্বাস্থ্যসংক্রান্ত ব্যবসায়ে লাভের মুখ দেখতে পারেন। তবে সুদে টাকা খাটাবেন না।
বৃশ্চিক : (২৩ অক্টোবর-২০ নভেম্বর) নারী-পুরুষ নির্বিশেষে জাতকের লগ্নানুযায়ী বুধ ও শুক্রের অবস্থানানুসারে দূরের যাত্রা অশুভ। সম্ভব হলে দূরের যাত্রা পরিহার করুন।
ধনু : (২১ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর) জাতকের এ-সপ্তাহটা পোষা বিড়াল, রাস্তার ভবঘুরে সারমেয় হতে সাবধানে থাকা উচিত। না হলে ওদের দংশনে আহত হতে পারেন।
মকর : (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি) জাতক ও জাতিকার কেতুগ্রহের দশমাদশায় অবস্থানের ফলে সুনাম বয়ে আনবে। সংস্কৃতিসেবীরা বেশি সুনাম পাবেন বলে আশা করা যায়।
কুম্ভ : (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি) জাতক ও জাতিকার রাহু ও শনি গ্রহের ফেরে আর্থিক কষ্ট হবে। স্ত্রীর ভাগ্যে লুকানো কোনো অর্থ খুঁজে পেতে পারেন। হতাশ হবেন না।
মীন : (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ) জাতকের প্রবাসী কোনো আত্মীয়ের প্রত্যাবর্তনের ফলে অর্থপ্রাপ্তির যোগ আছে। অনূঢ়ারা সাবধান, ফুসলিয়ে বিবরের বেদনা সর্বনাশ করতে পারে।