গার্মেন্টস শ্রমিকদের চাকরী রক্ষার্থে অবিলম্বে অধ্যাদেশ জারী করা হোক

0
ডক্টর তুহিন মালিক
গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের জন্য ৫০০০ কোটি টাকার প্রণোদনার পরও বিপুল সংখ্যক গার্মেন্টস শ্রমিককে লে অফ করে, তাদেরকে ছাঁটাই করে দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে খোদ কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর। এইসব নথিপত্র, অভিযোগ, স্মারক, চিঠি চালাচালি করতে করতেই গার্মেন্টস শ্রমিকরা সর্বশান্ত হয়ে যাবে। তাই জাতীর এই ক্রান্তিকালে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ জারী করে দ্রুত শ্রমিক ছাটাই বন্ধের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে। বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ১২, ১৬, ১৭ এবং ১৮ এর বিধানাবলীতে যাহাই বনির্ত থাকুক না কেন। রাষ্ট্রপতির এই অধ্যাদেশ জারীর মাধ্যমে পরবর্তী ৯০ দিন পর্যন্ত দেশের সকল গার্মেন্টস শ্রমিককে সবধরনের লে অফ করা এবং তাদেরকে সবধরনের ছাঁটাই করে দেয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করে অবিলম্বে এই অধ্যাদেশ জারী ও বলবৎ করা হোক। গার্মেন্টস মালিকরা শ্রমিকের বেতনের টাকার জোগান দিতে না পারলে প্রয়োজনে বেতন পরিশোধের জন্য আরোও আর্থিক প্রণোদনা দিতে হবে। তবুও কোন অবস্থাতেই যেন ৪০ লক্ষ শ্রমিকের পরিবার অনাহারে না মরে।
ডক্টর তুহিন মালিক
আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ