পুলিশের করা বাস পোড়ানো মামলায় অমিতসহ ৪১ জনের অব্যহতি চেয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন

0

স্টাফ রিপোর্টার ॥ বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার আমলে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) অনিন্দ্য ইসলাম অমিতসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা বিআরটিসি বাস পোড়ানোর মিথ্যা অভিযোগের মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেছে পুলিশ। প্রতিবেদনে আসামিদের অভিযোগ থেকে অব্যহতি চেয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা কোতয়ালি থানার এসআই ঝন্টু কুমার বসাক।

মামলা আসামিদের মধ্যে আরও রয়েছেন যশোর জেলা বিএনপির বর্তমান সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন, যশোর পৌসভার সাবেক মেয়র মারুফুল ইসলাম, বিএনপি নেতা মুনির আহম্মেদ সিদ্দিকী বাচ্চু, শফিয়ার রহমান, জেলা যুবদলের সভাপতি এম তমাল আহম্মেদ, নাজমুল হোসেন বাবুল, রাজিদুর রহমান সাগর, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাপ্পী, কাজী আজগর আলী, আব্দুল কুদ্দুস বিশ্বাস, আবুল হাসান জহির, আলী হায়দার রানা, উপধ্যক্ষ মকবুল হোসেন, হাসান আলী, শাহাবুদ্দিন, রবিউল ইসলাম, মোস্তফা আমীর ফয়সাল, তানভীর আহম্মেদ তুহিন, আবুল কালাম আজাদ, সাইফুল ইসলাম, সালাউদ্দিন আলী, আব্দুল রাজ্জাক, রাশেদ, মামুনুর রহমান বাবু, আলী আকবর মিঠু, আমিনুর রহমান, শফিকুল ইসলাম, জিএম সামাদ, পারভেজ হোসেন, রাজু আহম্মেদ, মনিরুল ইসলাম পলাশ, পিকুল হোসেন, সালাউদ্দিন হোসেন আশিক, ওমর খসরু রুমন, শহিদুল ইসলাম টগর, রাকিব খান, সোহানুর রহমান জাহিদ, সাগর, মনিরুজ্জামান জাহিদ ও মুশফিকুর রহমান ইমন।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর রাতে যশোর শহরের খুলনা বাস স্ট্যান্ড এলাকার সিটি কলেজ মার্কেটের সামনে রাখা বিআরটিসি’র একটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় কোতয়ালি থানার তৎকালীন এসআই জয়ন্ত সরকার উল্লিখিত নেতৃবৃন্দকে আসামি করে কথিত নাশকতার মামলা দায়ের করেন।

ওই মামলার দীর্ঘ তদন্ত শেষে এজাহারভুক্ত আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় তাদের অব্যহতি চেয়ে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে পুলিশ।