মধুকবির ১৯৭তম জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠান সাগরদাঁড়িতে : মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত ছিলেন আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রবর্তক

0

জয়দেব চক্রবর্তী, কেশবপুর (যশোর) ॥ মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯৭তম জন্মবার্ষিকী উপলে তাঁর জন্মভূমি কেশবপুরের সাগরদাঁড়িতে কবির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন, আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় গতকাল। এদিন বিকেলে যশোর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কেশবপুরের সাগরদাঁড়ির মধুমঞ্চে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম এম আরাফাত হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন যশোর জেলা প্রশাসক মো. তমিজুল ইসলাম খান।
তিনি বলেন, ‘বাংলা সাহিত্যকে আধুনিকতায় এনেছেন মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। স্বদেশ চেতনা ধারক ও বাহক ছিলেন মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। তিনি ছিলেন একজন খাঁটি বাঙালি। বাংলা তাঁর মাতৃভাষা, বাঙালি তার বিশ্বাসের জায়গা। তিনি ছিলেন বাংলা সাহিত্যের প্রবর্তক।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেশবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী রফিকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম রুহুল আমীন, কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ জসীম উদ্দীন, মধুসূদন একাডেমির পরিচালক কবি ও মধু গবেষক খসরু পারভেজ, আবু শারাফ সাদেক কারিগরি কলেজের প্রভাষক কানাইলাল ভট্টাচার্য, সাগরদাঁড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুস্তাফিজুল ইসলাম মুক্ত। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, মহাকবির জন্মবার্ষিকী উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক স্থানীয় সরকার বিভাগ যশোরের উপ-পরিচালক হুসাইন শওকত। যশোর জেলা প্রশাসনের প থেকে স্থানীয় সরকার বিভাগ যশোরের উপ-পরিচালক হুসাইন শওকত মহাকবির আব ভাস্কর্যে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন। পরে একে একে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন কেশবপুর উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা পরিষদ, কেশবপুর প্রেস কাব, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, চারুপীঠ আর্ট স্কুল ও লোকজ একাডেমি ।