কেশবপুর পৌরসভা নির্বাচন : মেয়র পদে আওয়ামী লীগের ২ ও বিএনপির একক প্রার্থী নিয়ে আলোচনায় ভোটাররা

0

জয়দেব চক্রবর্ত্তী,কেশবপুর(যশোর)॥ আগামি ২৮ ফেব্রুয়ারি কেশবপুর পৌরসভা নির্বাচনকে ঘিরে এিনপির একক প্রার্থী ও আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশায় দু জনের নাম পৌর শহর জুড়ে উচ্চারিত হচ্ছে। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশায় ঢাকায় অবস্থান ও দলীয় ফরম সংগ্রহ করে আবেদন করেছেন কেশবপুর পৌরসভার বর্তমান মেয়র
রফিকুল ইসলাম ও পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মিলন মিত্র। ক্ষমতাসীণ দলের মনোনয়ন নিয়ে চলছে সরব আলাপ চারিতা একে সময় একক জনের নাম নিয়ে চা হোটেল রে¯োÍরাঁগুলো মাতিয়ে ফেলছেন কর্মী সমর্থকরা। উপজেলা রিটার্নিং অফিস সুত্রে জানা গেছে, মেয়র পদে বুধবার মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করেছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও কেশবপুর পৌরসভার সভাপতি সাবেক মেয়র আলহাজ আব্দুস সামাদ বিশ^াস। গত ১৯ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন থেকে কেশবপুর পৌরসভা নির্বাচনের তফশিল ঘোষনা করে। ২৮ ফেব্রুয়ারি এখানে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ২ ফেব্রুয়াার,মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই ৪ ফেব্রুয়ারি, ১১ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১২ ফেব্রুয়ারি প্রতীক বরাদ্দ, ২৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর সঠিক প্রার্থীতা ঘোষনা দেয়া হয়নি। এ দিকে শুধু মেয়র পদে নয় ৯টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ৩ টি সংরক্ষিত মহিলা আসনে কাউন্সিলর প্রার্থীরা ইতোমধ্যে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। ক্ষমতাসীন দলের কাউন্সিলর পদে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হবে কিনা এ বিষয়ে দায়িত্বশীল কেউ বলতে পারেন নি। তবে সাধারণ ভোটার ও মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সমর্থকদের অভিমত দলীয়ভাবে মনোনয়ন দেয়া হলে দলের ভিতর আভ্যন্তরীন দ্বন্ধের খেসারত দিতে হবে । ২৮ ফেব্রুয়ারি ইভিএমে ভোট দিয়ে কেশবপুর পৌরসভার পুরুষ ১০ হাজার ১শ’ ৮৫ ও নারী ১০ হাজার ৫ শ’ ৪০ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে পৌর পিতা নির্বাচন করবেন। মেয়র পদে মনোনয়নপত্র নেয়ার পর প্রার্থী আলহাজ আব্দুস সামাদ বিশ^াস বলেন, অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিজয়ের ব্যাপারে তিনি আশাবাদি।