করোনায় মোটরসাইকেল বিক্রির তি পুষাতে নিবন্ধন ব্যয় কমানোর দাবি

0

দেশের মোটরসাইকেল উৎপাদন ও সংযোজন খাতের দুই সমিতি দাবি করেছে, এক মাসের সাধারই ছুটিতে তারা ৬০০ কোটি টাকাা পণ্য বিক্রির সুযোগ হারিয়েছে। আগামী ছয় বছরে তারা মোট ২০ হাজার কোটি টাকা প্রত্যাশিত বিক্রি হারাবে।
এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে তারা বেশ কিছু দাবি করেছে, যার মধ্যে একটি হলো মোটরসাইকেলের নিবন্ধন ব্যয় কমানোর। দুই সমিতি বলছে, এখন একটি মোটরসাইকেল নিবন্ধনে মোট দামের ২৫ শতাংশ ব্যয় হয়। পরিমাণের দিক দিয়ে গড়ে যা ২২ হাজার টাকা। তারা চায় এটা ৪ হাজার টাকায় নামিয়ে আনা হোক। এতে মোটরসাইকেল সহজলভ্য হবে। এ দাবি বাংলাদেশ মোটরসাইকেল অ্যাসেম্বলারর্স অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএএমএ) ও মোটরসাইকেল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (এমএমইএবি)। তারা অর্থমন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, নৌ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) চিঠি দিয়ে করোনাভাইরাসের কারণে তাদের ক্ষতি তুলে ধরে বিভিন্ন সহায়তা দাবি করে। চিঠিতে স্বাক্ষর করেন বিএমএএমএর সভাপতি ও উত্তরা মোটর্স লি. এর চেয়ারম্যান মতিউর রহমান এবং এমএমইএবির সভাপতি ও রানার অটোমোবাইলসের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান খান। ভারতের বাজাজ ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল বিপণনকারী উত্তরা মোটর্স, জাপানের হোন্ডা ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল বিপণনকারী বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড, ভারতের টিভিএস ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল বিপণনকারী টিভিএস অটো বাংলাদেশ, জাপানের ইয়ামাহা ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল বিপণনকারী এসিআই মোটরস, সুজুকি মোটসাইকেলের বিপণনকারী রেনকন মোটরবাইক, বেনেলি ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল বিপণনকারী আফতাব অটোমোবাইলস, জংশেন ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল বিপণনকারী রূপসা ট্রেডিং করপোরেশন ও লিফান ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল বিপণনকারী রাসেল ইন্ডাষ্ট্রিজ বিএমএএমএর সদস্য। বিজ্ঞপ্তি