কপিলমুনি(খুলনা) সংবাদদাতা ॥ জন্মের সাথে সাথে মৃত্যু তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। মাত্র ১১ মাস বয়স শিশুটির এর মধ্যে তার হার্টের ছিদ্র আর শিরার ব্লক ধরা পড়েছে। তার চিকিৎসায় ব্যয় হবে বিপুল পরিমাণ অর্থ অথচ দরিদ্র পিতার পক্ষে বহন করা অসম্ভব। ছোট্ট শিশু ওমর ফারুক এখনো কথা বলতে শেখেনি, হামাগুড়ি দেয় ও একটু একটু দাঁড়াতে শিখেছে। ওমর ফারুক পৃথিবী সম্পর্কে কিছুই বুঝতে শেখেনি। তার আগেই তাকে মৃত্যুর হাতছানি। ওমর ফারুক বাঁচাতে চায় তার পিতা-মাতা।
জানা গেছে, পাইকগাছা উপজেলার ৭নং গদাইপুর ইউনিয়নের চরমলই গ্রামের হায়দার মোড়লের পুত্র ওমর ফারুক। জন্মের পর থেকে প্রায় সময় সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। ডাক্তার দেখানো পরও রোগ ধরা পড়েনি। সে সুস্থ না হওয়ায় ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালের কনসালট্যান্ট ডা. মোহাম্মদ মাসুদ আলম বিভিন্ন টেষ্ট করান। এ সময় তার হার্টের ছিদ্র ও শিরার ব্লক ধরা পড়ে। তার চিকিৎসার প্রায় আড়াই লাখ টাকা খরচ হবে। কিন্তু দরিদ্র পিতা হায়দার মোড়লের পক্ষে এতো টাকা সংগ্রহ করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই হার্টের ছিদ্র নিয়ে জন্ম নেওয়া শিশু ওমর ফারুককে বাঁচানোর জন্য সমাজের হৃদয়বান ও বিত্তবানদের নিকট আর্থিক সহযোগীতা কামনা করেছেন শিশুটির পিতা হায়দার মোড়ল। একটু সহযোগীতা পেলে ছোট শিশু ওমর ফারুককে বাঁচানোর সম্ভব হবে। সহযোগীতা পাঠানোর বিকাশ নম্বর ০১৭১৭-৪১৭৬৪১।