জবানবন্দি দিয়েছেন আরও ২ এপিবিএন সদস্য

0

লোকসমাজ ডেস্ক॥অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন মামলায় অভিযুক্ত আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অপর দুই সদস্য এএসআই শাহাজাহান ও কনেস্টেবল রাজিব।
বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) কক্সবাজারের জ‌্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম (টেকনাফ ৩) তামান্না ফারাহ-এর খাস কামরায় এই জবানবন্দি দেওয়া হয়। এর আগে বুধবার (২৬ আগস্ট) অপর সদস্য আবদুল্লাহ আদালতে জবানবন্দি দেন।
এপিবিএন এর দুই সদস্যকে বেলা ১টার পরে র‌্যাবের তদন্ত কর্মকর্তার নেতৃত্বে একটি দল আদালতে নেয়। এর পরপরই তাদেরকে বিচারকের খাস কামরায় নেওয়া হয়। সেখানেই বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেওয়া হয়। জবানবন্দি দেওয়া শেষ হলে তাদেরকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে এ ব্যাপারে গণমাধ্যমের সঙ্গে কেউ কোনো কথা বলেননি।
গত ১৭ আগস্ট জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র‌্যাবের একটি দল এ তিনজনকে হেফাজতে নেয়। এরপর ১৮ আগস্ট বেলা সাড়ে ১২টায় তাদেরকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলা হয়। ওইদিন র‌্যাবের তদন্ত কর্মকর্তা ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানালে কক্সবাজারের জ‌্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম (টেকনাফ-৩) তামান্না ফারাহ’র আদালত সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত ২২ আগস্ট তাদের র‌্যাব হেফাজতে নেওয়া হয়।
অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন মামলায় অভিযুক্ত আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অপর দুই সদস্য এএসআই শাহাজাহান ও কনেস্টেবল রাজিব।
বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) কক্সবাজারের জ‌্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম (টেকনাফ ৩) তামান্না ফারাহ-এর খাস কামরায় এই জবানবন্দি দেওয়া হয়। এর আগে বুধবার (২৬ আগস্ট) অপর সদস্য আবদুল্লাহ আদালতে জবানবন্দি দেন।
এপিবিএন এর দুই সদস্যকে বেলা ১টার পরে র‌্যাবের তদন্ত কর্মকর্তার নেতৃত্বে একটি দল আদালতে নেয়। এর পরপরই তাদেরকে বিচারকের খাস কামরায় নেওয়া হয়। সেখানেই বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেওয়া হয়। জবানবন্দি দেওয়া শেষ হলে তাদেরকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে এ ব্যাপারে গণমাধ্যমের সঙ্গে কেউ কোনো কথা বলেননি।
গত ১৭ আগস্ট জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র‌্যাবের একটি দল এ তিনজনকে হেফাজতে নেয়। এরপর ১৮ আগস্ট বেলা সাড়ে ১২টায় তাদেরকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলা হয়। ওইদিন র‌্যাবের তদন্ত কর্মকর্তা ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানালে কক্সবাজারের জ‌্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম (টেকনাফ-৩) তামান্না ফারাহ’র আদালত সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত ২২ আগস্ট তাদের র‌্যাব হেফাজতে নেওয়া হয়।